শরীরে রোগ বাসা বাঁধতে থাকে নানাবিধ,বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে।হাঁটুর ব্যথা, উচ্চ রক্তচাপ,কোমরে যন্ত্রণা, ডায়াবেটিস এর মতো একাধিক রোগে,ভুগতে থাকেন অনেকে আর হাঁটুর ব্যাথা থেকেই, আর্থাটিসের মতো রোগ জন্ম নেয়।এই রোগে ইদানিং অনেকেই হচ্ছেন আক্রান্ত।এর ভাগ হলো দুটি। যথা – অস্টিও আর্থাইটিস ও রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস।অনেকেরই ধারণা,জীবনভর চলতে থাকে এই আর্থাইটিস এর সমস্যা।জীবনযাপন এর ব্যাথা তবে কমানো সম্ভব,সঠিক নিয়ম ও চিকিৎসার মাধ্যমে।
কতটা বদল আনবেন,ব্যথা কমাতে আর্থাইটিস এর!!!নিজের প্রাত্যহিক জীবনে!!!???
** ব্যায়াম করুন নিয়মিত :: অস্থি সন্ধিগুলি ,বয়স বাড়লে শুরু হয় দুর্বল হতে।কার্যক্ষমতা হারায় শিও,তার নিজ্বসতায়।সচল রাখতে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ,অব্যাহত রাখা জরুরি শারীরিক ক্রিয়াকলাপ এ।শরীরের জন্য তাই নিয়ম করে যোগাসন,শরীর চর্চা,প্রাণায়াম করা, অত্যন্ত জরুরি।
** পেশির যত্ন নিন :: আর্থাইটিস এর আশঙ্কা এড়াতে ,দৈনন্দিন জীবনে এগুলি করবেন না।ভারী জিনিস তোলা,সিড়ি দিয়ে ওঠা নামা বা যদি পেশী তে চাপ পরে স্কয়াটিং করার সময়।এগুলি এড়িয়ে চললেই কমবে আশঙ্কা।
** ওজন নিয়ন্ত্রণে আনুন ::: শরীরের ওজন যাদের বেশি,তাদের অনেক সম্ভবনা থাকে হাঁটুর অস্টিও আর্থাইটিস এ আক্রান্ত হওয়ার।তবে নিয়মিত শরীরচর্চা ও সঠিক মাত্রায় খাওয়া ও দাওয়া এর মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে আসবে শরীরের ওজন।যা খুবই দরকার ।
** রক্তে শর্করা এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখুন :: প্রায় ৬১ শতাংশ বেশি সম্ভবনা থাকে ,যারা ডায়াবেটিসে ভুগে।তাই নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার,শর্করার মাত্রা রক্তে।
** ত্যাগ করুন ধূমপান :: ধূমপান ত্যাগ কেবল ফুসফুস বা হৃদযন্ত্র ভালো রাখে না।এটি ত্যাগ করলে, আর্থাইটিস এর ঝুঁকি অনকেটাই কমে আক্রান্ত হওয়ার।