একটি দুর্দান্ত কর্ডিও ওয়ার্কআউট ,পিছনের দিকে হাঁটা।এটি শরীর কেই কেবল ফিট রাখে না,আপনার মানসিক স্বাস্থ্য কেউ উন্নত করে ।এটি নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে।তবে,একা পেছনের দিকে হেঁটে অনুশীলন করলে,রয়েছে অনেক ঝুঁকি।তাই,সর্বদা হাঁটবেন কারোর তত্ত্বাবধানেই। আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি করবে এই অভ্যাস।প্রতিদিন পেছন দিকে ২০ – ৩০মিনিট হাঁটার জন্য।
পেছন দিকে হাঁটার উপকারিতা,বিস্তারিত ভাবে জেনে নিন…
পা শক্তিশালী করে – পেছন দিকে হাঁটার জন্য,সম্পূর্ণ ঘুরে যান উল্টো দিকে।এর ফলে,পায়ে খুব বেশি চাপ পড়বে না।পেশির উপকার হয়,বিপরীত দিকে হাঁটলে। মজবুত হয় পা।পিঠের পেশীর হয় ব্যায়াম,পেছনের দিকে হাঁটলে।
হাঁটুর জন্য উপকারী খুবই – হাঁটুতে দারুন উপকার হয়।রোজ উল্টোদিকে ২০ – ৩০ মিনিট হাঁটলে।এতে হাঁটুর ব্যাথা দুর হয়, ফোলা না উত্তেজনা কাটিয়ে দেয়।যাদের বাতের ব্যাথা বা কোনো আঘাত আছে পায়ে,উল্টোদিকে হাঁটলে তারা উপকার পাবেন। এতে চাপ কমে অনেক হাঁটুর এবং খুব সহজেই মুক্তি পাবেন হাঁটুর ব্যাথা থেকে।
পিঠের ব্যাথা থেকে মুক্তি – উল্টো দিকে হাঁটার ফলে,পিঠের পেশী উপকৃত হয়।তলপেটে ব্যথা,কোমর ব্যাথা এবং মেরুদণ্ডে ব্যথার থেকে,আপনি মুক্তি পাবেন।নিয়মিত উল্টো দিকে হাঁটলে।যেসব পিঠের ব্যথা অনেক পুরানো,সেগুলিও সেরে যায় উল্টোদিকে হাঁটার জন্য।তাই রোজ হাঁটুন ২০ – ৩০ মিনিট।
বজায় রাখে শরীরের সমন্বয় ও ভারসাম্য – শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখে পেছন দিকে হাঁটলে।প্রতিদিন হাঁটার সময়,কিছুটা সময় উল্টো দিকে হাঁটলে আমাদের মস্তিষ্কে চাপের সৃষ্টি হয় ।তখন আমাদের মস্তিষ্ক বেশি কাজ করে ।যা খুবই উপযোগী শরীরের সমন্বয় ও ভারসাম্য ঠিক রাখতে। এতে মন স্থির ও সুস্থ থাকে।
মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য – মানসিক স্বাস্থ্য কেও ভালো রাখে,রোজ ২০ – ৩০ মিনিট উল্টো দিকে হাঁটলে।মস্তিষ্কে চাপ পড়ে উল্টো দিকে হাঁটলে।যার ফলে, বিষন্নতা কে আপনার থেকে দূরে রাখে সহজেই।এতে মানসিক স্বাস্থ্য আরো উন্নত হয়।