শীতকাল হল,বাঙালির ভুরি ভোজের অন্যতম সময়।তবে, স্বাস্থ্যের বিষয়েও জরুরি সচেতন থাকা ,শীতের সময়ে খাওয়া দাওয়ার পাশাপাশি।খেজুরকে আপনি সেই হিসাবে, বেছে নিতে পারেন শীতের দলগুলির মধ্যে।খেজুর শীতের মরশুমে প্রধান হলেও, অন্যান্য সময়ও পাওয়া যায় খেজুর। এক কথায় খেজুরের উপকার বলে যায় না শেষ করা।একদিকে যেমন খেজুর, চুল ও ত্বকের জন্য উপকারী।তেমনি অনেক ভালো খেজুর,স্বাস্থের জন্য।এতে ভিটামিন এ, বি,সালফার,প্রোটিন, ম্যাঙ্গানিজ,এবং আয়রন উপস্থিত।গুরুত্বপূর্ন অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ছাড়াও।
১)ওজন কমাতে খেজুর করে সাহায্য:::অবাক করার মতো হলেও,ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে খেজুর সত্যিই।সকালে ব্ল্যাক কফির সাথে বা গ্রীন টি বা দুধ চায়ের সাথে সন্ধায় খেতে পারেন।এতে পেট ভর্তি থাকে অনেকক্ষণ।যার কারণে,আগ্রহ কমে অনেক ফাস্ট ফুডের প্রতি।
২) হাড় শক্তিশালী করে::ভরপুর প্রোটিন ও পুষ্টি থাকায়,আমাদের ত্বককে শীতকালে শুষ্ক হওয়া থেকে রক্ষা করে। সাহায্য করে দুর্বল হাড় কে শক্ত করতে।যা এতে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়াম সাহায্য করে ।
৩)স্ট্রেস কমায়:::খেজুর থাকা,ভিটামিন b1,b2,b3 এবং b5।আমাদের শরীরে রোজ কিছু পরিমাণ খেজুর খাওয়ার জন্য পূরণ করে ভিটামিনের চাহিদা শরীর থেকে চিন্তামুক্ত ও সক্রিয়।
৪)ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে::খেজুরে থাকা ফাইবারের জন্য নিয়ন্ত্রণে থাকে ডায়াবেটিস। আর ব্লাড সুগার। টক দইয়ের সাথে খেজুর মিশিয়ে খেলে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়
৫)চিনির প্রতি কমায় ক্রেভিং::একটি প্রাকৃতিক জিনিস এতে আছে।সেটি চিনি।এমনিতেই,চিনি খাওয়ার ইচ্ছে শীতকালেই বেশি বাড়ে।খেজুর খেলে এই ইচ্ছে কমে যায় অনেকটা।যাতে ঠিকঠাক থাকে ওজন।কম পরিমাণে চিনি খাওয়ার ফলে
৬)হজম উন্নতি করে::খেজুরে উচ্চ ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য তা কমে।আবার,হজমে সাহায্য করে খেজুর কে জলে ভিজিয়ে সেই খেজুর খেলে।
৭)কোলেস্টেরল লেভেল ঠিক রাখে::খেজুর প্রতিদিনের ডায়েটে অল্প পরিমাণে থাকেলই ,ঠিক থাকবে কোলেস্টেরল এর মাত্রা।এতে কমবেও ওজন।
৮)ত্বক ভালো রাখে::ত্বককে মসৃণ রাখে ভিটামিন সি ও ডি।যা উপস্থিত খেজুরে।আবার, গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে অ্যান্টি এজিং এর ক্ষেত্রেও।