প্রথমথেকেই,দ্রুতগতিতে ওমিক্রণের ছড়িয়ে পড়া নিয়ে বিশেষজ্ঞ দের চিন্তা ছিলো। আরও বাড়িয়ে তুললো, তা ওমিক্রণ এর এই নয়া রূপ এবার।সাম্প্রতিক রূপটি আরও বেশি সংক্রামক,প্রাথমিক ওমিক্রণ থেকেও।বক্তব্য চিকিৎসক দের,WHO (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা)এর মতে, ইতিমধ্যেই ওমিক্রণের এই নতুন রূপটি অন্তত বিশ্বের ৫৭টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে।প্রথম অমিক্রণ এর সন্ধান দক্ষিণ আফ্রিকা তে পাওয়া যায়।তারপর ছড়িয়ে পরে তা,গোটা বিশ্বে দ্রুত গতিতে।হয়ে উঠেছে, করোনা এর নতুন ভার্সন অমিক্রন,””ডমিন্যান্ট ভ্যারিয়েন্ট””,ডেল্টা কে সরিয়ে। আর এই অমীক্রণ এর প্রাথমিক রূপের থেকেও নয়া স্টেলথ ওমিক্রণ এর সংক্রমণ ক্ষমতা অনেক বেশি।কয়েকজন অতি মারি আমেরিকার বিশেষজ্ঞ জানান,ফুসফুস ও শ্বাস যন্ত্র জনিত ওমিক্রণ এর জন্য যা যা সমস্যা দেখা দেয়,এই নয়া রূপ টির জন্য দেখা দিচ্ছে মূলত পেটের সমস্যা।ফলে অনেকেই, স্টেলথ ওমিক্রণ এ আক্রান্ত হলেও পারছেন না বুঝতে।শুধু স্টেলথ ওমিক্রণ নয় পেটের সমস্যা দেখা দিচ্ছে, ডেল্টার ক্ষেত্রেও।
বিশেষ পাঁচটি সমস্যার চিহ্নিকরণের মাধ্যমে ওমিক্রণ এর নয়া রূপ টিকে চিনতে পারবেন —
১)বমির ভাব
২)ডায়রিয়া
৩)বমি
৪)অম্বল
৫) পেটে ব্যাথা।
সবার আগে সরাসরি শ্বাস যন্ত্রে প্রবেশ করে সেখানেই আঘাত করে কো ভিড বা ওমিক্রণ।কিন্তু এই নয়া রূপ টি অন্ত্রে প্রভাব ফেলে সরাসরি।ফুসফুস বা মুখ, নাক দিয়ে করলেও প্রবেশ।যার জেরে ধরা পরছে না অ্যান্টিজেন বা আরটিপিসিআর পরীক্ষায়,অনেকসময়।পেটের সমস্যা ছাড়াও,আরো দুটি প্রাথমিক লক্ষ্মণ হলো,ক্লান্তি এবং মাথা ঘোরা এই রুপটির।এছাড়া,কাশি জ্বর,গলা ব্যাথা ,হৃদ স্পন্দন আরো কিছু উপসর্গ দেখা যায়।এই স্টেলথ ওমিক্রণ কিছুটা বেশিই সংক্রামক ওমিক্রণ এর চেয়ে তাই,যা যা সুরক্ষা বিধি বিগত দূ বছর ধরে মেনে আসা হচ্ছে,সেসব মেনে চলতেই হবে।অর্থাৎ,সামাজিক দূরত্ব,মাস্ক এবং, স্যানিটাইজার ব্যবহার করা। আর নিতে হবে করোনা এর টিকা।