সারা দেশে দ্বিতীয় দফায় কোভিড নাইন্টিন টীকা দেওয়ার মহড়া চালানো হয়। ৩৩ টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ৭৩৬টি জেলায় ব্যাপক আকারে এই টীকা দেওয়ার মহড়া চলে।
এই ড্রাই রানের উদ্দেশ্য হল প্রকৃত টীকাদান প্রক্রিয়া যাতে সুষ্ঠুভাবে হয়, তা সুনিশ্চিত করা। প্রত্যেক জেলাশাসকের নেতৃত্বে টীকাদানের সমগ্র পরিকল্পনা, প্রাপকদের নাম নথিভুক্ত করা, টীকাদান কেন্দ্রের খুঁটিনাটি পরিকল্পনাও এই সময় করা হচ্ছে।
প্রকৃত টীকা দেওয়ার সময়, রাজ্য, জেলা, ব্লক এবং হাসপাতাল স্তরের আধিকারিকদের গোটা প্রক্রিয়াতে যাতে কোনো অসুবিধা না হয়, ড্রাই রানে তা যাচাই করে দেখা হয়েছে।
টিকা দান কেন্দ্রে যেসব পদ্ধতি মেনে চলা হবে, সে সম্পর্কে প্রায় এক’লক্ষ ৭০ হাজার টীকা দানকারী এবং তিন’লক্ষ টীকা দলের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
এমাসের দু-তারিখে প্রথম দফার ড্রাইরান চালানো হয়। দেশের ওষুধ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যেই দেশীয় কোভ্যাকসিন এবং কোভিশিল্ডকে জরুরী ভিত্ততে প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছে।