হর্ষবর্ধন বলেছেন, টীকাকরণ কর্মসূচী সম্পর্কে গুজব ছড়ানো বন্ধ করতে ও সঠিক তথ্য প্রচার করতে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে যুক্ত করা জরুরী।
জনস্বার্থে প্রচারিত
তিনি বলেন, ২০২০ সাল কোভিড-১৯ টীকা আবিষ্কারের বছর ছিল। এবছর গোটা বিশ্বের সামনে চ্যালেঞ্জ হল যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাঁদের টীকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা WHO-র কার্যকরী বোর্ডের ১৪৮-তম অধিবেশনে পৌরোহিত্য করে ডাক্তার হর্ষবর্ধন বলেন, বিশ্ব যাবতীয় সমস্যা সত্ত্বেও টিকাদানের ক্ষেত্রে প্রভূত অগ্রগতি হয়েছে, যা যথেষ্ট উত্সাহ ব্যাঞ্চক।
কোভিড-১৯ অতিমারীর ঘোষণার পর থেকে সমবেত প্রয়াসের মাধ্যমে সংক্রমণ প্রতিরোধে কাজ অনেকটাই এগিয়েছে এবং মৃত্যুর সংখ্যাও কমানো গেছে।
রাষ্ট্রসংঘের সদস্য দেশগুলির ভূমিকার প্রশংসা করে ডক্টর হর্ষবর্ধন বলেন, তাঁদের দৃঢ় প্রত্যয় এবং কঠোর পরিশ্রমের ফলে অসংখ্য প্রাণ বাঁচানো গেছে।
বিশ্বজুড়ে এই মহামারীরকালে বৃহত্তম সাফল্য হল স্বাস্থ্য, পরিচর্যাকারী সংগঠনগুলির টীম ওয়ার্ক। যার ফলে সদর্থ্যক লক্ষ্য অনেকটাই পূরণ করা গেছে।
বিশ্ব সংস্থার এই কর্ম সমিতি বিশ্বজুড়ে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় টীকাকরণ কর্মসূচীর গুরুত্ব এবং ২০৩০-এর মধ্যে সকলকে টীকা দেওয়ার কর্মসূচীকে স্বাগত জানিয়েছে।
সদস্য দেশগুলি কোভিড-১৯ টীকার দ্রুত এবং সকলের মধ্যে সমানভাবে টীকা ভাগ করে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।