১০২ ডায়ালের সরকারি অ্যাম্বুল্যান্সে ২৫০ টাকার বিনিময়ে মুর্শিদাবাদ থেকে ডানকুনি রমরমিয়ে যাত্রী পরিবহবনের অভিযোগ উঠল। বর্ধমানের কার্জন গেটের কাছে বর্ধমান থানার পুলিশ পাকড়াও করেছে চালককে। এর পাশাপাশি যাত্রীদেরও আটক করেছে । কারণ সরকারী অ্যাম্বুলেন্সে যাত্রী তোলা আইনত অপরাধ।
ওই অ্যাম্বুলেন্স চালক শিশির কুমার দাস কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে এক রোগীকে নিয়ে বীরভূমের নলহাটি গিয়েছিলেন । রোগী নামিয়ে ফেরার পথে মুর্শিদাবাদের চাঁদের মোড় এলাকায় ১০ জন যুবককে বাসের জন্য দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে। তারপর ৩০০ টাকার বিনিময়ে তাঁদের ডানকুনি পৌঁছে দেওয়ার প্রস্তাব দেন। কিছুক্ষণ দর কষাকষির পরে ২৫০ টাকা হয়।
অ্যাম্বুলেন্স চালক বলেন, “বেশ কয়েকজন রাস্তায় দাঁড়িয়েছিল। আমাকে বলল দাদা গাড়ি পাচ্ছি না। আমি বললাম চলুন তা হলে, যা দেবেন বুঝে শুনে। ওরা বলল, বাসে যা দিই তাই দেব। আমিও বললাম ঠিক আছে।”
আর একজন যাত্রী বলেন, “আমরা দাঁড়িয়ে ছিলাম। বলল, ২৫০ টাকা করে দেবে, আমিও তো ওই দিকেই যাচ্ছি। নামিয়ে দেব, অ্যাম্বুলেন্সেই উঠে পড়। তাড়াতাড়ি পৌঁছে যাবে। আমরা রাজমিস্ত্রির কাজ করছি। তাই উঠেও পড়েছি।”
[contact-form][contact-field label=”Name” type=”name” required=”true” /][contact-field label=”Email” type=”email” required=”true” /][contact-field label=”Website” type=”url” /][contact-field label=”Message” type=”textarea” /][/contact-form]
আরেক যাত্রী প্রবীর শেখ বলেন, “ও বলল আমার গাড়িতে চলো, কিছু টাকা হয়ে যাবে। আমাদের তাড়া ছিল, আমরাও উঠে পড়ি। মাঝ রাস্তায় বিপদে পড়লাম।”