সোমবার অপরাহ্নেই ভুল প্রশ্ন মামলায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতিকে হাইকোর্ট বলেছে,’যোগ্য প্রার্থীদের চাকরির ব্যবস্থা করুন। এখনই সম্ভব না হলে ভবিষ্যতে শূন্যপদগুলি তৈরি হলে সেখানে নিয়োগ করুন। এই চাকরিপ্রার্থীরা কতদিন আর লড়াই করবে!’ দিন শেষ হতে না হতেই বড় সিদ্ধান্ত নিল নবান্ন। এ দিন মন্ত্রিসভার বৈঠকে নতুন করে শূন্যপদ তৈরির সিদ্ধান্তে সিলমোহর পড়ল।
প্রসঙ্গত, গত ২১ জুন রাজ্যে ৩২ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কথা ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। বলেছিলেন,’পুজোর আগে নেওয়া হবে ১৪ হাজার আপার প্রাথমিক শিক্ষক এবং ১০ হাজার ৫০০ প্রাথমিক শিক্ষক। পুজোর পর মার্চের মধ্যে সাড়ে ৭ হাজার প্রাথমিক শিক্ষককে নিয়োগপত্র দেওয়া হবে।
মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী এ দিন জানিয়েছেন,প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে উত্তর ২৪ পরগনা ও মালদহে ৩১৭৯ শূন্যপদ তৈরি করেছে স্কুল শিক্ষা দফতর। এর পাশাপাশি ৩৯২৫ শূন্যপদ শীঘ্রই পূরণের সিদ্ধান্ত হয়েছে রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে। অর্থাত্ ৭ হাজারের অধিক পদে শিক্ষক নিয়োগ করতে চলেছে রাজ্য সরকার।