একজন ব্যক্তির জীবনে ভবিষ্যতে কী হতে পারে, তা খানিকটা আঁচ করতে পারে জ্যোতিষচর্চা। আক্ষরিক অর্থে বলায় যায়, ভবিষ্যত জীবনের পথ কীভাবে চলবেন তা জানার জন্য জ্যোতিষচর্চা একটা বড় পথ। তবে যারা বিশ্বাস করেন, একথাটা তাদের জন্য প্রযোজ্য। তেমনই সামুদ্রিক শাস্ত্র ও হস্তরেখা বিচার করে একজন ব্যক্তির হাতের আঙুলের গড়নের দ্বারা জানা যায় যে তাঁর সেই ব্যক্তির চরিত্র কেমন, তাঁর জীবনের নানান গোপন দিক।
যাদের হাতের আকার ছোটো হয়, তারা খুবই মেপে চলেন। যেখানে সেখানে এরা কথা বলে ফেলে।
যাদের হাতের আকারে বড় হয় , তাহলে জানতে হবে সেই ব্যক্তি সকলের বিষয়ে খুবই খুঁটিয়ে পড়াশোনা করেন।
যাদের হাতের আঙুল লম্বাটে ধরনের হয় তারা অন্যের কথার মধ্যে কথা বলতে ভালোবাসেন। চিরকালই এঁরা অন্যের ব্যাপারে নাক গলানো এঁদের কাজ !
যাদের হাতের আঙুল লম্বা ও পাতলা গোছের হয়, তাহলে বুঝে নিতেই হবে যে সেই ব্যক্তিদের ইচ্ছাশক্তি খুবই ভালো হয়। আর ইচ্ছাশক্তির বলেই এঁরা যা ভাবেন, তাই করে ছাড়েন।
যাদের বাম হাত ডানদিকের হাত থেকে চওড়া হয়, তারা ব্যবহারিক জীবনে ভালো হন। সমাজ থেকে এরা সাহায্য পায়।
যাঁদের হাতের উচ্চতা ভালো মতো রয়েছে তাঁরা খুবই কল্পনা প্রবণ হন।