করোনার বাড়বাড়ন্তে ফ্রান্সে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। গত কয়েক মাসে সেখানে ডেল্টা প্রজাতির বারবাড়ন্ত দেখা দিয়েছে। ভাইরাসের নতুন প্রজাতির খবর আছড়ে পড়ায় বহু মানুষ চিন্তিত রয়েছে।
এই মারন ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচাতে পারে একমাত্র ভ্যাকসিন। তাই ইতিমধ্যেই ফ্রান্সে ৫৬ শতাংশ মানুষ ভ্যাকসিন নিয়েছেন। কিন্তু যারা এখনও নেয়নি তাদের কেও তাড়াতাড়ি ভ্যাকসিন নিতে বলা হয়েছে।
ফ্রান্স সরকারের সায়েন্টিফিক কাউন্সিলের প্রধান জ্যঁ-ফসোয়াঁ দেলফেসি জানিয়েছেন, ‘গত বছর প্রথম ঢেউয়ের পর থেকে দ্রুত চরিত্র বদলে (মিউটেশন ঘটিয়ে) বিশ্বের বিভিন্ন দেশে একের পর এক স্ট্রেইন তৈরি করেছে করোনাভাইরাস।ভারতে প্রথম শনাক্ত হওয়া ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের কারণেই বিশ্বে নতুন করে সংক্রমণ বাড়ছে। একাধিক দেশে করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে। শীতকালে করোনার একটি নতুন ভ্যারিয়্যান্ট তৈরি হতে পারে, এই সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি। নতুন ভ্যারিয়্যান্ট কতটা সংক্রামক হবে, ডেল্টার থেকেও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে কিনা, সে বিষয়ে এখনই নিশ্চিত করে কিছু বলা সম্ভব নয়। ২০২২ বা ২০২৩ সালে খুব সম্ভবত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে পারে। আগামী কয়েক বছরে আমাদের জন্য সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ হতে চলেছে সামাজিক সহাবস্থান। ‘